শতাধিক গাছে থোকায় থোকায় কমলা ধরেছে। গতবছর ৪ লাখ টাকায় কমলা বিক্রি করলেও এ বছরে ৫-৭ লাখ টাকার কামলা বিক্রির আশা করেন কৃষক ফিরোজ মাতুব্বর। কমলা চাষ দার্জিলিং জাতের কমলা বাগান করে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন। অঅর এই চাষ শিখেছেন ইউটিউবে দেখে।
ফিরোজ মাতুব্বরের বাগানের কমলা আকারে যেমন বড়, তেমন স্বাদেও খুব মিষ্টি। কমলা বাগানের প্রবেশমুখে দাঁড়ালেই চোখে পড়ে থোকায় থোকায় ঝুলে থাকা হলুদ ও সবুজ বর্ণের কমলা। প্রতি থোকায় কমপক্ষে ১০টি করে কমলা ঝুলে আছে। ফিরোজ মাতুব্বর কমলা চাষ শিখেছেন ইউটিউব দেখে। প্রতিটি গাছের পাতার ফাঁকে ফাঁকে ঝুলে আছে কমলা। প্রথম দেখাতে যে কারও মনে হতে পারে এটা বিদেশের কোনো ফলের বাগান। কিন্তু না, বাগানটি করেছেন পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার বেতমোর ইউনিয়নের প্রত্যন্ত গ্রাম পশ্চিম মিঠাখালী গ্রামের প্রবাস ফেরত কৃষক ফিরোজ মাতুব্বর।
ফিরোজ মাতুব্বর জানান, ৬ বছর আগে উপজেলার বেতমোর ইউনিয়নের পশ্চিম মিঠাখালী গ্রামে অনাবাদি ৩৩ শতাংশ জমিতে দার্জিলিং জাতের ১২০টি কমলার চারা রোপণ করেন তিনি। ইতোমধ্যে প্রতিটি গাছে ৩০ থেকে ৫০ কেজি করে কমলা ধরেছে।