জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় কমাবার উদ্দেশ্যে সাত কলেজকে আলাদা করেন আরেফিন
দখিনের সময়
প্রকাশিত ফেব্রুয়ারি ১, ২০২৫, ০৭:৪৬ পূর্বাহ্ণ
সংবাদটি শেয়ার করুন...
দখিনের সময় রিপোর্ট:
সুত্র বলছেন, সাত কলেজে নিয়মিত-অনিয়মিত মিলিয়ে প্রায় দুই লাখ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করেন। কলেজগুলোর আয় থেকে বিভিন্ন ব্যাংকের এফডিআর করা হতো। সেই এফডিআর থেকে কোটি কোটি টাকা আসত। সাত কলেজকে আলাদা করতে পারলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় কমার পাশাপাশি ক্ষমতাও কমে আসবে। এ চিন্তা ও উদ্দেশ্য থেকে সাত কলেজকে আলাদা করেন আরেফিন।
ওই সময় বিভিন্ন ইস্যুতে দুই উপাচার্যের বিভিন্ন মন্তব্য ও বিবৃতিতে দ্বন্দ্বের বিষয়টি একাধিকবার উঠে আসে। অধিভুক্তির পর এক অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অভিযোগ করেন, ‘খাতা না দেখেই চূড়ান্ত ফল দেয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।’
এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ চেয়ে বিবৃতি দেওয়া হয়। অন্যথায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের তাগিদ ও সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্তে কলেজগুলোকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।