গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক ও বর্তমান এমডি জাহাঙ্গীর এবং রহিমের বদলী বাণিজ্য, নিয়োগ বাণিজ্যসহ বিভিন্ন আর্থিক অনিয়মের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের অর্থ নিজেদের মত করে লোপাট করতে যেন কোন ধরনের বাঁধা বিপত্তি না আসে তাই মেরুদণ্ডহীন কর্মচারীদের দিয়ে গ্রামীণ ব্যাংক কর্মচারী সমিতি করা হয়েছে।
বিভিন্ন অন্যায়,অত্যাচার ও অনিয়মের প্রতিবাদ করতো গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মচারী সমিতি। গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক ও বর্তমান এমডি জাহাঙ্গীর ও রহিম দেখলেন যে, এদের নিষ্ক্রিয় করে দিলে সব সমস্যার সমাধান হবে। সাধারণ সহকর্মীরা প্রতিবাদ করা তো দুরে থাক কথা বলারও সাহস পাবে না। এটা জাহাঙ্গীর ও রহিম লুটপাট অনিয়ম করতে আর সমস্যা হবে না। তাদেরকে এ কাজে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করছে বর্তমান চেয়ারম্যান সাইফুল মজিদ, সাবেক এমডি জাহাঙ্গীর ও বর্তমান এমডি রহিম ৩ জন মিলে লুটেপুটে চুষে খাচ্ছে দেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংককে।
তার নমুনা হচ্ছে বর্তমান এমডি – মিরপুর বিআরটিসি ভবনের পূর্ব পাশে ৬ তলা ব্রিডিং এর ৫ তলায় ২ টা ফ্লাট। কুমিল্লায় জমজম টাওয়ারে -২ টা ফ্লাট ও ফায়ার সার্ভিস এর পাশে বহুতল ভবনে ২ টা ফ্লাট এছাড়াও অনেক গুলো প্লট ক্রয় করেছেন।
বর্তমান এমডির দায়িত্ব পাওয়ার পর ৯ মাসে ৬ টি ফ্লাট ক্রয় করেছেন উনি। যে গুলোর টাকার উৎস সুকৌশলে বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে অবৈধ অর্থ উপার্জন। (ফেইসবুক থেকে সংগ্রহকৃত)