Home শীর্ষ খবর বেহাল শিক্ষা এবং রুটিন ভিসি

বেহাল শিক্ষা এবং রুটিন ভিসি

শিক্ষাকে বলা হয় জাতির মেরুদণ্ড। কিন্তু মেরুদণ্ডের হালহকিকত কী? কেমন চলছে দেশের শিক্ষার ধারা? এ প্রশ্নের সর্বজনীন উত্তর দেওয়ায় ঝুঁকি আছে। কারণ, নিরপেক্ষভাবে যা বলা হবে, তার বিপরীতে বড় গলায় বলা হবে সরকারের পক্ষ থেকে। এ ক্ষেত্রে কেউ কেউ আবার ‘চোরের মার বড় গলা’ প্রবচনকে ছাড়িয়ে যান। এটি সব সরকারের সময়ের বাস্তবতা। ফলে শিক্ষার মান নিচে নেমে যাওয়ার বিষয়ে যতই হা-হুতাশ করা হোক না কেন, তা মানবে না সরকারপক্ষ; বরং উল্টোটা বলা হবে। এ ক্ষেত্রেও সব সরকারের তাবৎ শিক্ষামন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-উপমন্ত্রী, সবারই এক রা। একই বুলির তোতাপাখি। অথবা যেন হুক্কাহুয়া! তবে ছাড়িয়ে আছেন বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী ডাক্তার দীপু মনি। তার কথাবার্তা শুনলে মনে হতে পারে, শিক্ষায় দেশ এত উচ্চতায় উঠেছে যে, আর ওঠার জায়গা নেই। যেন সুনীলের কবিতা, ‘…ঘরের ছাদ ফুঁড়ে আকাশ স্পর্শ…।’ শিক্ষামন্ত্রীর এ ধরনের আওয়াজের সঙ্গে প্রায়ই গোঁ ধরেন সরকারের অন্য কর্তাব্যক্তিরাও। এ ধারায় ১০ নভেম্বর যুক্ত হয়েছে অন্যরকম উচ্চতর এক আওয়াজ। জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, ‘সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার শিক্ষাব্যবস্থাকে সমৃদ্ধ করা।’ অনেকেই মনে করেন, স্পিকার আসলে চিটাগুড়ের বদলে ঘি দিয়ে তামাক মাখার কাণ্ডটি করেছেন। এদিকে প্রকারান্তরে তার এ উচ্চারণ সরকারের দক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
এদিকে স্পিকারের এ বক্তব্যের আগের দিন অর্থাৎ ৯ নভেম্বর গণমাধ্যমে গুরুত্বসহকারে প্রকাশিত খবর হচ্ছে, কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে এশিয়ার ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই। সেরা বিদ্যাপিঠ হিসেবে বহুল কথিত ও শ্রুত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ১৪০তম। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অবস্থান ১৮৭তম এবং বেসরকারি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ১৯১তম। এ জরিপে সারা বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে এশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় ৮৫৬টি। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিয়ে যে কয়টি সংস্থা র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ করে, তাদের মধ্যে অন্যতম একটি হলো কিউএস ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং। এর আগে ২০২২ সালে যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী ‘টাইমস হায়ার এডুকেশন’ বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের যে র‌্যাঙ্কিং করেছে, সেই তালিকায় শীর্ষ ৮০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পায়নি। অথচ এ তালিকায় ভারতের ২৪টি ও পাকিস্তানের ৮টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এ তালিকায় বাংলাদেশের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে, তবে তা ৮০০ ছাড়িয়ে। র্যাঙ্কিংয়ে ৮০১ থেকে ১০০০-এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি। এদিকে গত সেপ্টেম্বরে স্পেনের মাদ্রিদভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েবমেটিকিসের করা র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ এক হাজার প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই। ৩১ হাজার বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে করা এ র‌্যাঙ্কিংয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ১ হাজার ৫১তম। বুয়েটের অবস্থান ১ হাজার ৪২১তম।
উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষণা, উদ্ভাবন, চাকরিতে স্নাতকদের কর্মক্ষমতা, প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্য, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সাফল্য, আন্তর্জাতিক গবেষণা নেটওয়ার্ক, গবেষণা প্রবন্ধের সাইটেশন, পিএইচডি ডিগ্রিধারী শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সংখ্যা, আন্তর্জাতিক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অনুপাত, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে শিক্ষার্থী বিনিময়ের হারসহ কয়েকটি সূচকের ওপর ভিত্তি করে এ র‌্যাঙ্কিং করা হয়। এ মানদণ্ডের বিষয়টি বিবেচনায় নিলে যে কেউ বুঝবেন, র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ কেবল অশ্বডিম্ব কী কারণে পায়!
প্রাথমিক থেকে শিক্ষার বারোটা বাজতে বাজতে ওপরে পৌঁছেছে। এ হচ্ছে মাছের পচন প্রক্রিয়ার উল্টোধারা। মাছের পচন নামে ওপর থেকে নিচে আর আমাদের শিক্ষায় পচন উঠেছে নিচ থেকে ওপরে। আর এ যেনতেন পচন নয়, একেবারে গ্যাংগ্রিন! হয়তো এটি দীর্ঘমেয়াদি গভীর ষড়যন্ত্রের নীল-নকশায় করা হয়েছে। অথবা সরকারের সংশ্লিষ্টদের মেধা ও সততার চরম অভাব রয়েছে। এ অভিযোগ কিন্তু প্রায়ই শোনা যায়। যেমন, সম্প্রতি ১০ নভেম্বর সংবাদ সম্মেলনে নতুন কারিকুলাম বাতিলসহ আট দফা দাবি জানিয়েছে শিক্ষার্থী-অভিভাবক ফোরাম। এ সময় অভিভাবকরা বলছেন, বাংলাদেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে নতুন এ কারিকুলাম অনুপযুক্ত। কিন্তু কে শোনে কার কথা! আর আমাদের বাচিকশিল্পী শিক্ষামন্ত্রী নিজেই যে পরিমাণ কথা বলেন, তাতে অন্যের কথা শোনার মতো অবস্থায় তিনি হয়তো নেই। তবে তিনি যে কোনো অভিযোগ তাৎক্ষণিকভাবে নাকচ করে দেওয়া এবং পাল্টা অভিযোগ করার প্রবণতা পুরোমাত্রায় ধারণ করেন বলে মনে করা হয়। যেমন, ১০ নভেম্বর দুপুরে তিনি বড় গলায় বলেছেন, ‘নতুন শিক্ষাক্রম সংস্কার বা বাতিলের দাবিতে যারা আন্দোলন করছেন, তা একেবারেই যৌক্তিক নয়।’ মন্ত্রী এখানেই থামেননি। তিনি বলেছেন, ‘আন্দোলনকারীদের মূল উদ্দেশ্যই হলো কোচিং বাণিজ্য টিকিয়ে রাখা। তাদের বেশিরভাগই কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত। আন্দোলনকারীদের কেউ কেউ নোট-গাইড স্কুলপর্যায়ে গিয়ে বিক্রি করার সঙ্গে জড়িত।’ মন্ত্রীর ভাষায়, ‘দুঃখজনক হলেও সত্য, এর সঙ্গে কিছু কিছু শিক্ষকও জড়িত।’ সাধু সাধু, মন্ত্রীর বচন অমৃতসম। তার বচনে আমরা মুগ্ধ!
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির এ বক্তব্যের পর আর কিছু বলার থাকে? তা না হলে বলা যেত, খোঁজখবর নিয়েছেন? নাকি আন্দাজেই আওয়াজ দিচ্ছেন আমাদের শিক্ষামন্ত্রী? একটু ভালো করে খোঁজখবর নিলে তিনি হয়তো টের পেতেন, নিচ থেকে ওপর পর্যন্ত শিক্ষার বারোটা কোন মাত্রায় বেজেছে। আর উচ্চশিক্ষার আমলনামা তো বিভিন্ন সংস্থা হাতে ধরিয়ে দিচ্ছে। এ আমলনামা আমলে না নিলেও খুব একটা অসুবিধা হবে না। কারণ, যারা বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রি নিয়ে বের হচ্ছেন, তাদের কী দশা চলছে। এদিকে দেশের সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী অনেকেই পিয়ন-সিপাহি পদে চাকরি পাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে ছুটছেন। অনেকে চাকরিও করছেন এসব পদে। আর উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের যারা শিক্ষক, তাদের বেশিরভাগের কী দশা! খুবই নিদারুণ! এজন্য বিশেষ গবেষণা করা প্রয়োজন পড়ে না। ক্যাম্পাসগুলোর দিকে একটু নজর দিলেই চলে। শিক্ষকদের দলাদলি, ক্ষমতামুখী হয়ে তৈলমর্দন মহামারিতেই স্পষ্ট হবে, শিক্ষার সর্বগ্রাসী দৈন্যের মূলে আসলে কী বিরাজমান। আর নিয়োগ প্রক্রিয়া এবং নিয়োগবাণিজ্য নিয়ে প্রশ্ন না হয়, তাই তোলা হলো। কিন্তু ‘রুটিন ভিসি’ নিয়ে প্রশ্ন না তুলে কি পারা যায়?
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ছাদেকুল আরেফিন বিদায় নিয়েছেন চার বছরের মেয়াদ পূর্তির পর ৫ নভেম্বর। তিনি অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। সাধারণত প্রশাসক হিসেবে শিক্ষকদের উচ্চমাত্রায় দক্ষ হওয়ার নমুনা খুবই কম। এর ডজন ডজন প্রমাণ মিলছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুল ও মাদ্রাসায়ও। আর নানান ধরনের অব্যবস্থার মধ্যে প্রতিষ্ঠিত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ও দ্বিতীয় ভিসি প্রশাসক হিসেবে দৈন্যতার চরম নগ্ন প্রকাশ ঘটিয়ে গেছেন। এ দুজনের পর দৈন্যের বিপরীতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন অধ্যাপক ড. মো. ছাদেকুল আরেফিন। ভিসি হিসেবে তিনি অনন্য এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। তার আমলে অনির্ধারিতভাবে একদিনের জন্যও ক্লাস বন্ধ থাকেনি এবং বিদায়বেলা তিনি ফুলেল শুভেচ্ছা নিয়ে নতুন কর্মস্থলের পথে যাত্রা করেছেন। কিন্তু এরপর কয়েকজন শিক্ষার্থীকে দিয়ে মিষ্টি বিতরণের ছোটখাটো নাটক করা হয়েছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে। তবে এ নাটক হালে পানি পায়নি। বরং সবার কাছেই স্পষ্ট হয়েছে, শিবির ও চরমোনাই পীরের দলঘেঁষা কয়েকজন ছাত্রের মিষ্টি বিতরণের পথ নাটকের নেপথ্যে হালকা ধরনের দুষ্টচক্র রয়েছে। ফলে মিষ্টি বিতরণ নাটকের অনাসৃষ্টি নিয়ে কারও মনে কোনো ভাবান্তর হয়নি। কিন্তু এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়াকে উপাচার্য পদে ‘রুটিন দায়িত্ব’ দেওয়ায় সচেতন মহলের কপালে ভাঁজ পড়েছে। এ পদের জন্য অধ্যাপক ভূঁইয়া উপযুক্ত কি অনুপযুক্ত, সেটি ভিন্ন প্রসঙ্গ। কিন্তু ‘রুটিন ভিসি’ অর্থ কী? অধ্যাপক ড. মো. ছাদেকুল আরেফিন তো হঠাৎ চলে যাননি। তিনি মেয়াদ শেষ করেছেন। এ অবস্থায় তাকে নতুন করে দায়িত্ব দেওয়া যেত। তা না হলে নতুন ভিসি দেওয়া স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু সেটি করা হয়নি। তাহলে কি প্রকারান্তরে বায়বীয় টেন্ডার দেওয়া হয়েছে, ‘কে কে আছো ভাই, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হতে চাই, যোগাযোগ করো।’ যেন সৈয়দ শামসুল হকের ‘নূরুলদীনের সারাজীবন’ গীতি নাটকের ডায়ালগ, ‘জাগো বাহে কুণ্ঠে সবাই।’ তবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির ‘রুটিন দায়িত্ব’ দিয়ে প্রকারান্তরে যে আহ্বান করা হয়েছে, তা আসলে ক্লেদে আচ্ছাদিত। তবে এটি শুধু বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বেলায় নয়, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই এ ধারায় আক্রান্ত। এ প্রবচন ব্যবহার করা হয়, ‘ফেলো কড়ি মাখো তেল।’ তবে কড়ির বিষয়টি তো আর দৃশ্যমান নয়। কিন্তু মাশাআল্লাহ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা দলবাজিতে এমনভাবে তেল মারেন, যা দেখলে হয়তো শিশুপাঠ্যে অঙ্কের তৈলাক্ত বাঁশ বেয়ে ওপরে ওঠা আর নিচে নামার ধারায় থাকা বাঁদরও লজ্জিত হতো। আর ডারউইন যা বলেছেন তাতে তো বাঁদর আমাদের…। না থাক, এ প্রসঙ্গে পুরো বাক্যটি উচ্চারণ করা ঠিক হবে না। কারণ এ প্রসঙ্গে পাঠ্যপুস্তক থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। ফলে এ নিয়ে পত্রিকায় আলোচনা করায় ঝুঁকি থাকে। সুবোধ নাগরিক হিসেবে ঝুঁকিপূর্ণ আলোচনা করা অনুচিত।
তবে এটি আলোচনা করা খুবই উচিত ও সংগত। দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসলে কী চলছে? মেয়াদ পূরণ হওয়ার পরও যদি নতুন ভিসি নিয়োগে সংকটে থাকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, দিতে হয় কথিত ‘রুটিন ভিসি’, তাহলে অন্যান্য নিয়োগ কি চরমভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ার আওতায় থাকে না? থাকে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় যদি এ কিসিমের ‘দক্ষতার’ পরিচয় দিতেই থাকে, তাহলে ফলাফল কি আর খোলাসা করে বলার প্রয়োজন আছে? শুধু এটুকু বলা যায়, ধসে যাওয়া শিক্ষাব্যবস্থার আলখেল্লা জড়িয়ে জাতি কোন পথে হাঁটছে তা একমাত্র আলিমুল গায়েবই জানেন! তবে আমজনতা হিসেবে অনুমান করা যায়, জাতির কপালে অশেষ ভোগান্তি আছে!
লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক (দৈনিক কালবেলায় প্রকাশিত ১৫ নভেম্বর ২০২৩)

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

Most Popular

বিআরইউ’র সভাপতি আনিসুর, সম্পাদক খালিদ

নিজস্ব প্রতিবেদক : বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটির (বিআরইউ) সভাপতি আনিসুর রহমান খান স্বপন (নিউ এইজ / ঢাকা ট্রিবিউন) আর সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন খালিদ সাইফুল্লাহ (নয়া...

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন গণপিটুনিতে নিহত তোফাজ্জল

দখিনের সময় ডেস্ক: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের গণপিটুনিতে নিহত মাসুদ কামাল তোফাজ্জলের জানাজা শেষে বরগুনার পাথরঘাটায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে। শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকালে...

অতিরিক্ত ডিআইজি মশিউর গ্রেফতার

দখিনের সময় ডেস্ক: চট্টগ্রাম থেকে বাংলাদেশ পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি মশিউর রহমান গ্রেফতার হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) তাকে আটক করা হয়। নিউমার্কেট থানার...

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতি নিষিদ্ধ

দখিনের সময় ডেস্ক: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারণী ফোরাম...

Recent Comments