দখিনের সময় ডেক্স:
মৃত ব্যক্তির বাড়িতে নানান ধরনের কান্নার দৃশ্য দেখা যায়। কেউ চিৎকার করে কাঁদেন, কেউ সুর করে করে কথা বলে কাঁদে, কেউ আবার শোক সইতে না পেরে বার বার ফিট হয়ে যায়। স্ত্রী মিতু খুন হবার পর সেই সময়ে পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার বিলাপ করে কেদেছিলেন। তখন অনেকেই ভেবেছেন, আহারে বেচারা!
স্ত্রী মিতুর মৃত্যুতে সেদিন বাবুল আক্তারের বুকফাটা কান্না দেখেছে অনেকেই। কেউ কেউ ভেবেছেন, আহারে বেচারা, স্ত্রীকে কতই না ভালো বাসতো। কারোকারো আবার চোখ ভিজেগেছে বাবুল আক্তারের বুকফাটা কান্না দেখে।
পাঁচ বছর পর জানাগেলো, বাবুল আক্তার নিজেই স্ত্রীর হন্তা। তা হলে সেদিন এভাবে কেদেছিরেন কেন? এই কান্না কি নিজের স্ত্রীর প্রতি প্রচণ্ড ভালবাসা? নিজের পাপ বোধ? নাকি কেবলই নিজেকে লুকানোর প্রয়াস? তবে চলমান ঘটনা প্রবাহে অনেকেই মনে করছেন, সেদিন অভিনয় করেছেন বাবুল আক্তার, তিনি নিপুন এক অভিনেতা!
হায়রে বহুরূপী মানুষ!!!