দখিনের সময় ডেস্ক:
করেছে সামিট বরিশাল পাওয়ার লিমিটেড। জমির মালিকানা দাবির সাইনবোর্ড সম্বলিত একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সিটি কর্পোরেশনের ২৫ নম্বর ওয়ার্ড সংলগ্ন রুপাতলী মৌজার জেএল ৫৬ দাগ নং ১৯০০ এর জমি তাদের বলে ওই সাইবোর্ডে উল্লেখ করা হয়। তবে কত শতাংশ জমি ওখানে রয়েছে তা জানানো হয়নি।
সাইবোর্ডের সত্যতা স্বীকার করে সামিট কর্তৃপক্ষ দাবি করেছেন, যে অংশ তারা ক্রয় করেছে তা কীর্তনখোলা নদী নয়। এদিকে সরেজমিনে দেখা গেছে, সামিট বরিশাল পাওয়ার লিমিটেডের ১২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের পশ্চিম দিকে চরে সামিট পাওয়ারের নিজস্ব সম্পত্তির সাইবোর্ড এখনো রয়েছে। ওই সাইনবোর্ডের আরও একটু সামনে নদীর মধ্যে একটি বাঁশের সাথে সাইনবোর্ড ছিল। যেটি বর্তমানে নেই।
স্থানীয় বাসিন্দা রাশিদা বেগম বলেন, জোর যার মুল্লুক তার। সামিট সাইনবোর্ড দিয়েছে, ওখানকার জমি তারা কেনেনি। সাইনবোর্ড দিয়ে রেখেছে নদীর তীরে। ১০/১২ দিন আগে নদীর তীরে এসেছিলাম তখন দেখেছি। আজকেতো এসে সাইনবোর্ড দেখতে পাচ্ছি না। হয়তো সামিটের কেউ খুলে নিয়ে গেছে।