শেখ সাদির পোশাক প্রসঙ্গ নিয়ে ঘটনা অথবা রটনা বেশ চাউর হয়ে আছে। এদিকে এ বিষয়টির বাস্তবেও বেশ উপযোগ আছে। কিন্তু এটিকে আমাদের পুলিশ পর্যন্ত টেনে আনা বর্তমান বাস্তবতার সঙ্গে যায় কি না, তা নিয়ে নানান প্রশ্ন রয়েছে। কারও কারও মনে পড়ছে জেনারেল এরশাদ সরকারের সময়ের একটি বিষয়। এ সামরিক সরকারের শুরুর দিকে নানান কাণ্ডের সঙ্গে যোগ হলো, পাবলিক বাস-মিনিবাসের ছাদে হলুদ রং করার বাধ্যবাধকতা। আর সামরিক সরকারের ফরমান অমান্য করার উপায় থাকে না! অতএব আদেশ শিরোধার্য। কিন্তু পরে জানা গেল, সুন্দরী সরবরাহের এক এজেন্টের লবিংয়ে শীর্ষস্থানীয় এক রং ব্যবসায়ীর গুদামে পড়ে থাকা আমদানি করা রং বিক্রির সুযোগ করে দেওয়ার জন্যই দেশের দীর্ঘতম সামরিক শাসক ও রমণীমোহন এরশাদ ওই ফরমান জারি করেছিলেন। অনিবার্যভাবে সেই ঘটনা বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে গেছে। এর মধ্যে অধুনা এলো পুলিশের পোশাক পরিবর্তনের আওয়াজ। আহারে শেখ সাদির পোশাক, হায় আমাদের পুলিশ!
দেশকাল ভেদে বিশ্বের পুলিশের পোশাক নির্ধারণ করা হয়। এদিকে আমাদের পুলিশের পোশাকের রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। এ অঞ্চলে ব্রিটিশ শাসনামলের প্রথম দিকে পুলিশের কোনো নির্ধারিত পোশাক ছিল না। পরে তাদের জন্য সাদা পোশাক নির্ধারণ করা হয়। ব্রিটিশ পুলিশ হাফপ্যান্ট এবং সাদা রং নির্বাচন করেছিল। কারণ এ রংটি সূর্যের তাপকে প্রতিফলিত করে গরম থেকে রক্ষা করে। কিন্তু এই পোশাক নিয়ে একটা সমস্যা দেখা দেয়। পুলিশ সদস্যদের সাদা ইউনিফর্ম খুব দ্রুত নোংরা হয়ে যেত। এতে ব্রিটিশ পুলিশের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা খুবই বিব্রত হতেন। ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৮৪৭ সালে ব্রিটিশ অফিসার স্যার হ্যারি লুমসডেনের পরামর্শে, পুলিশের ইউনিফর্মটি হালকা হলুদ এবং বাদামি রঙে রাঙানো হয়েছিল। এরপর চা পাতা ব্যবহার করে সুতির কাপড়ের রং তৈরি করে ইউনিফর্মের ব্যবহার করা হতো। এর ফলে পোশাকের রং খাকি হয়ে যায়। সেই বছরই পুলিশের খাকি রঙের পোশাক গৃহীত হয়। এভাবেই পুলিশের পোশাক হয়ে যায় খাকি। পাকিস্তান আমল এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আমাদের পুলিশ সদস্যরা খাকি রঙের পোশাক পরেছেন। অনেকে অবশ্য অন্য পোশাকেও লড়াই করেছেন পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে। কেউ আবার যুদ্ধ করেছেন লুঙ্গি পরে। স্বাধীনতার পরও অনেক পুলিশ সদস্য লুঙ্গি পরেই ডিউটি করেছেন। এই পোশাক স্বাধীন বাংলাদেশে অল্প-বিস্তর পরিবর্তন হয়েছে। তবে বাংলাদেশ পুলিশের পোশাকে সবচেয়ে বড় পরিবর্তন আসে ২০০৪ সালে বিএনপি সরকারের সময়। সেই বছর পুলিশের পোশাক পরিবর্তন করে মহানগরগুলোতে হালকা জলপাই রঙের করা হয়। জেলা পুলিশকে দেওয়া হয় গাঢ় নীল রঙের পোশাক। কিন্তু এই পোশাক প্রথম ধোয়াতেই বিবর্ণ হতে শুরু করত। আর তিন-চারবার ধুলেই হয়ে যেত ত্যানাসম। পরে কাপড় পরিবর্তন করা হয়। আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ২০০৯ সালেও কিছুটা পরিবর্তন আসে পুলিশের পোশাকে। এদিকে ২০২০ সাল থেকেই বাংলাদেশ পুলিশের পোশাক পরিবর্তনের বিষয়টি নিয়ে শুরু হয় জোর আলোচনা, তোড়জোড়। ২০২১ সালের শুরুর দিকে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের জন্য বেশ কয়েকটি পোশাকের ট্রায়ালও হয়। তবে বিশাল ব্যয় এবং অন্যান্য হরেক কারণে পুলিশ নতুন ধরন ও রঙের পোশাক দেওয়ার পথে হাঁটেনি তৎকালীন সরকার।
বাংলাদেশ পুলিশের সদস্য প্রায় সোয়া দুই লাখ। বাহিনীর পক্ষ থেকেই সব পুলিশ সদস্যকে পোশাক সরবরাহ বা অর্থায়ন করা হয়। ফলে এই বিপুলসংখ্যক সদস্যের পোশাক পরিবর্তন বাবদ একটা বড় অঙ্কের অর্থ খরচ করতে হবে। এমনকি লোগো পাল্টাতে গেলেও ব্যয় হবে বিশাল অঙ্কের টাকা। কারণ স্থাপনা, যানবাহনসহ অনেক ক্ষেত্রে নতুন লোগো প্রতিস্থাপন করতে হবে। ফলে মোট খরচের অঙ্কটি দাঁড়াবে বিশাল। বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, এবারের আন্দোলনে অন্তত সাড়ে চারশ থানার অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। সেখানের ফাইলপত্র নেই, অনেক থানায় নেই বসার মতো চেয়ার-টেবিলও। এখন জরুরি কোনটা? কোনোই সন্দেহ নেই, কোটা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশ বাহিনীর কর্মকাণ্ডের জন্য ক্ষুব্ধ পুরো দেশের মানুষ। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পুলিশের নৃশংসতা সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। বিশেষ করে রংপুরের সাঈদ, ঢাকায় গুলি খেয়ে কার্নিশে ঝুলে থাকা যুবকের ওপর একাধিক গুলিবর্ষণ, যাত্রাবাড়ীতে গুলিবিদ্ধ যুবককে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টাকালে পুলিশের আবার গুলি করা এবং পুলিশের গুলিতে পুলিশের কিশোর সন্তান নিহত হওয়ার ঘটনাকে বিশেষায়িত করা কঠিন। এমন হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে অনেক, অসংখ্য। এরপরও দুটি প্রশ্ন আছে। এক. পুলিশের ইউনিফর্মের মধ্যে সবাই কি পুলিশ ছিলেন? দুই. ইউনিফর্মের বাইরে থেকে যারা গুলি করেছেন, তারা কারা?
বাস্তবতা হচ্ছে, মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠের মতো ইতিহাসসমৃদ্ধ আমাদের পুলিশের প্রতি মানুষের রাগ-ক্ষোভ-দুঃখ-আহাজারি-ঘৃণা যেমন আছে; তেমনই আছে গর্ব, ভালোবাসা ও সম্মানও। পুলিশ বাহিনী যুগে যুগে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিয়ে আসছে, আবার তাদের নিয়ে আছে নানা সমালোচনাও। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার রহস্যজনক পলায়ন ও তার সরকার পতনের পর সাত দিন পুলিশকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। এটিও বিশ্ব প্রেক্ষাপটে বিরল ঘটনা। পুলিশের মনে ভয়-আতঙ্ক ছিল এবং আছে। তেমনি কাজে ফিরতে বিভিন্ন ধরনের দাবিও উত্থাপন করেছে। কিন্তু পুলিশ নিয়ে আলোচনা থামছে না। পুলিশের যেসব বিষয়টি আলোচনায় তার মধ্যে কেন প্রধান হবে পুলিশের পোশাক প্রসঙ্গ? নবগঠিত অন্তর্র্বতী সরকারের পক্ষ থেকে পুলিশের যেসব সংস্কারের কথা বলে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তার একটি পোশাক পরিবর্তনের। ১১ আগস্ট স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠকেই পোশাক-লোগো পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত জানানো হয়। এ বিষয়ে একটি কমিটিও করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, পোশাক নয়, অতি জরুরি হচ্ছে পুলিশের গভীরের পচন দূর করার লক্ষ্য নিয়ে কমিটি গঠন।
উল্লেখ্য, হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলন ও পর অন্তত সাড়ে চারশ থানা পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ৪৪ জন পুলিশ নিহত হয়েছেন, গণহারে পুলিশ পালিয়ে গিয়েছিল। অন্তত সাত দিন পুলিশের দেখা মেলেনি। ক্রমান্বয়ে পুলিশ ফিরেছে। তাও যোগদানে আলটিমেটাম দেওয়ায় ফিরেছে। কিন্তু কত শতাংশ ফিরেছে, তা নিয়েও ধোঁয়াশা আছে। রাস্তার পুলিশ উর্দি পরে সীমিত পর্যায়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করলেও থানা এবং অন্যান্য দাপ্তরিক কাজ সাদা পোশাকেই সারছে পুলিশ। তাদের কেউ কেউ ইউনিফর্ম নিয়ে অস্বস্তির কথাও বলছে। তারা চিহ্নিত হওয়ার আতঙ্কে আছে। এর অর্থ এই নয় যে, পুলিশ চিরকাল ইউনিফর্ম ছাড়া চলতে পারবে। পুলিশকে তো পোশাক পরতেই হবে। সে ক্ষেত্রে পুলিশের বর্তমান পোশাকের কী দোষ? বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, নতুন পোশাক দেওয়ার জন্য ব্যয় কিন্তু বিশাল দাঁড়াবে। আরও একটি বিষয় বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন। পুলিশের পোশাক বদলের জন্য যে বিপুল পরিমাণ টাকা ব্যয় হবে, সেদিকে কারও ব্যবসায়ী নজর গেছে কি না। এদিকে চলমান ধারায়ই কিন্তু পুলিশের পোশাক নিয়ে বিশাল বাণিজ্যের অভিযোগ আছে। শুধু তাই নয়, মহামারি করোনাকালেও নানা ধরনের অনৈতিক ব্যবসা হয়েছে বিভিন্ন মহলে। নানা ক্ষেত্রে যে কাণ্ড ও অপকর্ম বিগত সরকারগুলো করেছে, তা বর্তমান সরকার কেন করবে—এটি একটি বড় প্রশ্ন। আরও প্রশ্ন আছে, এই পোশাক পরিবর্তনের কাণ্ডে কি পুলিশকে পুরোনো ধারা এবং ১৬ জুলাই থেকে পুলিশকাণ্ড ও ৫ আগস্টের পরিণতি থেকে মুক্ত করতে পারবে। পারবে না। কারণ পোশাক নয়, ভেতরের মানুষটি হচ্ছে আসল।
এদিকে গুরুত্ব না দিয়ে দ্রৌপদীর বস্ত্র হরণের মতো পুলিশের পোশাক নিয়ে টানাটানির ফজিলত কী? আগেই উল্লেখ করেছি, অতীতেও কিন্তু একাধিকবার পুলিশের পোশাক-লোগো বদল করা হয়েছে। কিন্তু ফল যাহা বাহান্ন, তাহাই তেপ্পান্ন থেকে গেছে। আসলে মূল হচ্ছে, পোশাকের ভেতরের মানুষটির মানসিকতা, দক্ষতা ও আচরণ। আর এটা ওয়াজ নসিয়তের বিষয় নয়। প্রয়োজন আইনের প্রয়োগ। এজন্য নতুন আইন প্রণয়নেরও প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন শুধু প্রয়োগ। প্রাথমিক পর্যায়ে এসপি থেকে ওপরের দিকে অধিকতর সৎ ও দক্ষ কর্মকর্তাদের নিয়োগ দেওয়া প্রয়োজন এবং এ নিয়োগ দিতে হবে ‘গ্রহণের রেওয়াজ’-এর ওপরে উঠে, কোনো কিছু গ্রহণ না করেই। এ নিয়োগের ক্ষেত্রে যদি বিগত সরকারের আমলের মতো ‘টাকার বস্তা’ তরিকা চলমান থাকে, তাহলে ‘যে লাউ সেই কদু’ থেকে যাওয়ার আশঙ্কাই বেশি। এদিকে পুলিশ কর্তাদের মধ্যে বঞ্চিত ও অবাঞ্ছিত চলমান তীব্র টানাপোড়েন কিন্তু রং সিগন্যাল দিচ্ছে। বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, থানায় অগ্নিসংযোগ এবং হামলার পেছনে পুলিশের ওপর চরম ক্ষোভের পাশাপাশি সম্পদ লুটপাটের ধান্দা ছিল। যেমন থাকে হিন্দুদের বাড়ি হামলা ও অগ্নিসংযোগের বেলায়ও। পুলিশের যারা পালিয়েছে, তাদের মধ্যে অনেকেরই ভয়ের অন্যতম কারণ ছিল অতীতের অনৈতিক কাজ থেকে অন্তরের আতঙ্ক। একই কারণে পুলিশের বাইরেও অনেক নেতা, জনগণের প্রতিনিধি পালিয়েছেন। ছয় শতাধিক মানুষ তো ক্যান্টনমেন্টে আশ্রয় নিয়ে জীবন বাঁচিয়েছেন। তারা সবাই কথিত বিশিষ্টজন!
পোশাক পরিবর্তনের বিষয়টি এত জরুরি ভাবা হচ্ছে কেন? পুলিশের ঘুষ-অনিয়ম-স্বেচ্ছাচারিতার খবর আমজনতা জানে। এর সঙ্গে আছে চরম অনৈতিকতা। নারী ভোগ এবং সরবরাহের ব্যাপারে ডিবি হারুন পুলিশে একটি মাইলফলক হয়ে আছেন। তার কাছাকাছি একজন পুলিশ কর্মকর্তা বর্তমানে অ্যাডিশনাল ডিআইজি হিসেবে সিআইডিতে কর্মরত। বরিশালে থাকাকালে এক কনস্টেবলের সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কের কারণে ব্যাপকভাবে আলোচিত এ পুলিশ কর্মকর্তা। তাকে র্যাবে পোস্টিং দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তাকে র্যাব গ্রহণ করেনি। তিনি পুলিশেই আছেন এবং আছেন সিআইডিতে। এবং যে পুলিশ কনস্টেবলকে ‘লটরপটর’ করতে বাধ্য করেছেন, তাকেও তার কাছাকাছি নিয়ে এসেছেন। প্রশ্ন উঠতেই পারে, উল্লিখিত পুলিশ কর্মকর্তার চাকরি থাকল কীভাবে? অনেকেই ভাবতে পারেন, রাজনৈতিক কানেকশনে। কিন্তু বাস্তবে মোটেই তা নয়। তিনি টিকে গেছেন একজন বড় আমলার কারণে। চরম অনৈতিক পুলিশের রক্ষক এ আমলা অবশ্য শেষতক নিজের চাকরি রক্ষা করতে পারেননি। গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ে থাকাকালেই অধুনা এ সচিবের চাকরি গেছে। মন্ত্রণালয়ে এর আগে তিনি এমন এক পদে ছিলেন যেখান থেকে হাসিনা সরকারের ইচ্ছা পূরণে নির্লজ্জ ভূমিকা রেখেছেন। পুরো বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে বিরাজমান বাস্তবতায় এসপি থেকে ওপরে পুলিশের নেতৃত্বে যাদের দেওয়া হবে, তাদের নেতৃত্ব দক্ষতা এবং নানান নৈতিক শুদ্ধতার বিষয়টি বিশেষভাবে বিবেচনায় নিতে হবে। যেমনটি করা হয় র্যাবের ক্ষেত্রে। পুলিশের জন্য এখন প্রধান বিষয় পোশাক অথবা লোগো নয়, প্রধান হচ্ছে উচ্চমান, মাত্রাজ্ঞান ও নেতৃত্বের উচ্চমান। পুলিশকে র্যাবের মানের কাছাকাছি নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তা না করে দ্রৌপদীর বস্ত্র হরণ তরিকায় পুলিশের ইউনিফর্ম নিয়ে টানাটানি করা ঠিক হবে না।
লেখক: জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক
# দৈনিক কালবেলায় প্রকাশিত, ২৬ আগস্ট ২০২৪। শিরোনাম ‘দ্রৌপদীর বস্ত্র এবং পুলিশের ইউনিফর্ম’
দখিনের সময় ডেস্ক:
যখন স্বর্ণযুগ ছিল, শহরটি অর্থনীতিতে ব্যাপক উন্নতি দেখেছে। এটি এখনো বিশ্বের অন্যতম বাসযোগ্য শহর হিসেবে নিজের অবস্থান ধরে রেখেছে। তবে আশঙ্কার বিষয়...
দখিনের সময় ডেস্ক:
নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও চার নির্বাচন কমিশনার শপথ নেবেন রোববার। এদিন বেলা দেড়টায় নতুন ইসিকে শপথ পাঠ করাবেন প্রধান...
দখিনের সময় ডেস্ক:
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে অর্জিত নতুন বাংলাদেশের অন্তর্র্বতীকালীন সরকার জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বাংলাদেশের...
দখিনের সময় ডেস্ক:
যখন স্বর্ণযুগ ছিল, শহরটি অর্থনীতিতে ব্যাপক উন্নতি দেখেছে। এটি এখনো বিশ্বের অন্যতম বাসযোগ্য শহর হিসেবে নিজের অবস্থান ধরে রেখেছে। তবে আশঙ্কার বিষয়...
দখিনের সময় ডেস্ক:
দেশের কোথাও কোথাও আকাশ আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। আবার কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে বলে জানিয়েছে...
দখিনের সময় ডেস্ক:
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, প্রায় সময় বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা শুনি, উনি (শেখ হাসিনা) নাকি...
We use cookies on our website to give you the most relevant experience by remembering your preferences and repeat visits. By clicking “Accept”, you consent to the use of ALL the cookies.
This website uses cookies to improve your experience while you navigate through the website. Out of these, the cookies that are categorized as necessary are stored on your browser as they are essential for the working of basic functionalities of the website. We also use third-party cookies that help us analyze and understand how you use this website. These cookies will be stored in your browser only with your consent. You also have the option to opt-out of these cookies. But opting out of some of these cookies may affect your browsing experience.
Necessary cookies are absolutely essential for the website to function properly. These cookies ensure basic functionalities and security features of the website, anonymously.
Cookie
Duration
Description
cookielawinfo-checbox-analytics
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Analytics".
cookielawinfo-checbox-functional
11 months
The cookie is set by GDPR cookie consent to record the user consent for the cookies in the category "Functional".
cookielawinfo-checbox-others
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Other.
cookielawinfo-checkbox-necessary
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookies is used to store the user consent for the cookies in the category "Necessary".
cookielawinfo-checkbox-performance
11 months
This cookie is set by GDPR Cookie Consent plugin. The cookie is used to store the user consent for the cookies in the category "Performance".
viewed_cookie_policy
11 months
The cookie is set by the GDPR Cookie Consent plugin and is used to store whether or not user has consented to the use of cookies. It does not store any personal data.
Functional cookies help to perform certain functionalities like sharing the content of the website on social media platforms, collect feedbacks, and other third-party features.
Performance cookies are used to understand and analyze the key performance indexes of the website which helps in delivering a better user experience for the visitors.
Analytical cookies are used to understand how visitors interact with the website. These cookies help provide information on metrics the number of visitors, bounce rate, traffic source, etc.
Advertisement cookies are used to provide visitors with relevant ads and marketing campaigns. These cookies track visitors across websites and collect information to provide customized ads.