দখিনের সময় ডেস্ক:
সরকার প্রতি মাসে এলপিজির দাম নির্ধারণ করে দিলেও খুচরা পর্যায়ে গ্রাহক থেকে আরও বেশি টাকা নেন ব্যবসায়ীরা। তবে সেই ‘বেশি’র মাত্রাও এখন অনেক বেশি। এ মুহূর্তে এলপিজির খুচরা বাজারে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ব্যবসায়ীরা মানুষের পকেট কাটছেন নিজেদের ইচ্ছেমতো।
সাড়ে ১২ কেজির যে সিলিন্ডার গত মাসের ১৬ তারিখে ১৩৫০ টাকায় নিয়েছেন সেটির দাম আজ চাওয়া হচ্ছে ১৫০০ টাকা। সরকার এ মাসে এলপিজির দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে। সে হিসেবে দাম কমার কথা। কিন্তু উল্টো ১৫০ টাকা বেশি চাচ্ছেন বিক্রেতা। ক্রেতার বক্তব্য, অন্য সময় খুচরা পর্যায়ে সরকারি রেটের চেয়ে ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেশি নেয়। এবার দেড়শ টাকা বেশি চাচ্ছে, তাও সরকার এ মাসে দাম কমিয়েছে!
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার অজুহাতে অন্যান্য নিত্যপণ্যের মতো এলপিজির দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সিলিন্ডার প্রতি দাম বাড়ানো হয়েছে ১৫০ থেকে ২৩০ টাকা পর্যন্ত। সাড়ে ১২ কেজির সিলিন্ডার এখন বিক্রি হচ্ছে ১৪৫০ থেকে ১৫০০ টাকায়। যদিও সরকার আগস্ট মাসের জন্য দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সর্বোচ্চ ১২৭১ টাকা। মূল্য নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণে সুনির্দিষ্ট কোনো নীতিমালা না থাকায় এ খাতে চলছে ‘নৈরাজ্য’। বেসরকারি কোম্পানিগুলো এবং খুচরা পর্যায়ের বিক্রেতারা গ্রাহকের কাছ থেকে এলপিজির দাম আদায় করছে ইচ্ছেমতো। বাড়তি মূল্যে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
বিক্রেতার বক্তব্য, জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। ডিলাররা সিলিন্ডার প্রতি ১০০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে। তাই ১৫০ টাকা বেশি নিতে হচ্ছে। বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার অজুহাতে অন্যান্য নিত্যপণ্যের মতো এলপিজির দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সিলিন্ডার প্রতি দাম বাড়ানো হয়েছে ১৫০ থেকে ২৩০ টাকা পর্যন্ত।
সাড়ে ১২ কেজির সিলিন্ডার এখন বিক্রি হচ্ছে ১৪৫০ থেকে ১৫০০ টাকায়। যদিও সরকার আগস্ট মাসের জন্য দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সর্বোচ্চ ১২৭১ টাকা। মূল্য নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণে সুনির্দিষ্ট কোনো নীতিমালা না থাকায় এ খাতে চলছে ‘নৈরাজ্য’। বেসরকারি কোম্পানিগুলো এবং খুচরা পর্যায়ের বিক্রেতারা গ্রাহকের কাছ থেকে এলপিজির দাম আদায় করছে ইচ্ছেমতো। বাড়তি মূল্যে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।