Home মতামত আগুণ বানিজ্য এবং মাদক ব্যবসা, সরকারি অর্গানগুলো দুর্নীতিমুক্ত করা প্রয়োজন

আগুণ বানিজ্য এবং মাদক ব্যবসা, সরকারি অর্গানগুলো দুর্নীতিমুক্ত করা প্রয়োজন

মানুষ একমাত্র প্রাণী যার আগুন প্রয়োজন হয়। আর বিশেষ ধরনের পাথরের ঘর্ষণে আগুন জ্বালানোর পর আগুন জ্বলা ও নেভার রহস্য বুঝতে বুঝতে প্রায় এক লাখ পঁচিশ হাজার বছর পার হয়েছে। এদিকে রেস্তোরাঁগুলো যে মৃত্যুকূপ বানিয়ে ফেলেছে তা আমাদের দেশের সদাশয় সরকারের বুঝতে বছর ত্রিশেক সময় লেগেছে মাত্র। অবশ্য এ জন্য আগুনের অঙ্গার হয়ে প্রাণ দিতে হয়েছে ৪৬ জন আদম সন্তানকে। এর পরই যেন সরকারি লোকজন ঘুম থেকে জেগেছেন।
রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ভাষায় ‘প্রশাসন হায়ানার মতো ঝাঁপিয়ে পড়েছে!’  আজ বিশ্বব্যাপী আমাদের সভ্যতা-অসভ্যতা এবং বর্বরতা যেখানে পৌঁছেছে তার পেছনে সেই আদিম মানুষগুলোর পাথর ঘর্ষণে আগুন জ্বালানোর অবদান রয়েছে। আগুন নিয়ে তাদের শিক্ষাই আমাদের সভ্যতার ভিত এবং বিকাশের ধারা। কিন্তু আমরা যেন কেবল আগুন জ্বালানোর ধারাকে ধরে রেখেছি, নিয়ন্ত্রণকে কেনই যেন তেমন আমলে নিচ্ছি না।
একের পর এক অগ্নিকান্ডের ঘটনায়ও আমাদের টনক নড়ে না। ঘটমান ঘটনার সাম্প্রতিক সংযোজন, রাজধানীর বেইলি রোডের রেস্তোরাঁ এবং লাগোয়া ঘটনা, চট্টগ্রামে চিনির গুদামের আগুন। প্রাকৃতিক এবং বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে আগুনের গুণের কথা বলে শেষ করা অসম্ভব। এ অতল। আবার আমাদের দেশের সামগ্রিক দুরবস্থা ফুটিয়ে তোলার ক্ষেত্রে একের পর এক অগ্নিকান্ডের গুণকীর্তন করে শেষ করা যাবে না। দেশে ‘টোটাল ডিজেস্টার’ জানান দিচ্ছে ঘন ঘন অগ্নিকান্ডের ঘটনা।
তা হোক বস্তি থেকে চুরিহাট্টা হয়ে অভিজাত এলাকার এফ আর টাওয়ার এবং নাট্যপাড়ার বেইলি রোড ও এস আলম গ্রুপের চিনির গুদামে আগুনের ঘটনা। এতকিছুর পরও কেন্দ্রের কুম্ভকর্মের ঘুম ভেঙেছে কি না সেটি সন্দেহঘেরা প্রশ্ন হিসেবে প্রকটভাবেই থেকে যাচ্ছে।
মাদক ব্যবসার সঙ্গে আগুন বানিজ্যের মিল
অগ্নিকান্ডের ঘটনা থামছেই না। এখানে সেখানে আগুন প্রায় নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাড়িয়েছে। সভ্যতার ভিত্তি আগুনে আমাদের ধ্বংস ধারা হয়তো চলতেই থাকবে। ধারাবাহিক ঘটনাবলি সে রকমই ইঙ্গিত দিচ্ছে। এদিকে এর  পেছনে বাণিজ্য ধারা বহমান।
বস্তির আগুন দিয়েই শুরু করা যাক। ঘন ঘন বস্তিতে কেন আগুন লাগে? এ নিয়ে অনেক কথাই বলা হয়। কিন্তু অন্তর্নিহিত কারণ হচ্ছে জমি দখল। এক সময় খালি পড়ে থাকা জমিতে ছিন্নমূল মানুষ বসতি গড়ে তোলে। তা হতে পারে সরকারী অথবা ব্যক্তি মালিকানার। এর পেছনে থাকে গডফাদার। বস্তির খুপরি ঘরের ভাড়ার হার অভিজাত এলাকার চেয়ে কমকিছু নয়। আবার এ বস্তিকে ঘিরে বিকশিত হয় বিদ্যুৎ-পানি-মাদকসহ নানা ধরনের ব্যবসা। এনজিও ব্যবসায়ও পালে হাওয়া পায়। এদিকে বস্তি গড়ে ওঠা জমির দাম যখন আকাশছোঁয় তখনই ব্যবসা অন্যদিকে মোড় নেয়। নেপথ্যের মাফিয়ারা সক্রিয় হন। এবং বস্তিতে আগুন লাগে! এটি গোপন অথবা নতুন কিছু নয়। একটু খাপছাড়া শোনালেও এটিই বাস্তবতা।
বস্তি ছাড়াও অন্য সব অগ্নিকান্ডের আগে-পড়েও কিন্তু বানিজ্য চলে বলে নানানজনের ধারণা। একটি বাংলা সিনেমার নাম আছে, গলি থেকে রাজপথ। তেমনই আগুনের ব্যবসা চলে বস্তি থেকে রাজ পর্যায়ের ভবনেও। আর ব্যবসা চলে বলেই, হঠাৎ হঠাৎ আগুনের ঘটনার অবসানের প্রত্যাশা আসলে বাস্তবতার সঙ্গে যায় না। প্রথমত, যত আগুন লাগবে ততই আগুন নেভানোর কাজে সরকারি বরদ্দ বৃদ্ধি এবং দ্রুত ছাড় পাওয়া সহজ হয়। এবং কেনাকাটা আর সরকারি টাকার ওপর যে হারে ব্যবসা হয় তা আর কোনো ব্যবসায় কল্পনা করা অনুচিত। তবে মাদক ব্যবসার কথা আলাদা। আবার মাদক ব্যবসার সঙ্গে আগুন ব্যবসার এক ধরনের মিল আছে। আগুনের ঘটনা যত বাড়বে ততই এটি নিয়ন্ত্রণের বরাদ্দ বৃদ্ধি পায়। একইভাবে মাদকের আগ্রাসন যত ঊর্ধ্বমুখী হবে ততই এটি নিয়ন্ত্রণের নামে সরকারি বেশি বরাদ্দ পাওয়া যাবে। সঙ্গে সাইড বিজনেস হিসেবে বাড়ে মাদকাসক্ত চিকিৎসা কেন্দ্র। যেমন ফায়ার সার্ভিসে যারা চাকরি করেন তাদের অনেকেই আগুন নিয়ন্ত্রণের প্রাইভেট ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। অবসরে যাওয়ার পর তারা প্রকাশ্যে আসেন। একশ্রেণির আমলার মতো।
পুরো মেয়াদে সরকারি চাকরি করার সময় জনভোগান্তি সৃষ্টির যথেষ্ট কসরত করার ধারায় থেকে অবসরে যাওয়ার পর ‘জনসেবায়’ রাজনীতিতে নেমে পড়েন। এরাই আসলে রাজনীতিতে দাপটের সঙ্গে থাকেন। অবশ্য গুটিকয়েক আছেন যারা অন্যরকম চেতনায় রাজনীতিতে আসেন। এই অন্য চেতনায় রাজনীতিতে আসা ব্যক্তিরা খুব একটা সুবিধা করতে পারেন বলে মনে হয় না। এ ব্যর্থতার মনুমেন্ট উদাহরণ হয়ে আছে পুলিশের সাবেক এক আইজি। এরপরও আর একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে আড্ডা সূত্রে চিনি, যিনি আগাম অবসরে গিয়ে রাজনীতিতে নামতে চান। এ ব্যাপারে তার বক্তব্য, এটা তার মানুষের প্রতি কমিটমেন্ট। প্রমোশনবঞ্চিত এ পুলিশ কর্মকর্তাকে কে বুঝাবে, যে অবস্থা বিরাজমান তাতে কমিটমেন্টের তাড়নায় রাজনীতিতে এলে দুরবস্থা অনিবার্য। কারণ বিরাজমান বাস্তবতায় রাজনীতির নেপথ্য ধ্যানজ্ঞান হতে হবে বানিজ্য। কারণ সবকিছু ছাপিয়ে  বানিজ্য ধান্দা আগুন পর্যন্ত পৌঁছেছে। অগ্নিকান্ডের একেকটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে নানা ধরনের ব্যবসা চলে। এ ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে ফায়ার সার্ভিস এবং পরিবেশ অধিদফতর। কেবল এ দুটি নয়, সরকারি সব সংস্থাই অদৃশ্য ব্যবসায় জড়িত।
কাদের দিয়ে চলছে প্রশাসন
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যার কাছে কাজ তার কাছেই পাবলিক ধরা। আতালের মুরগিসম! তবে ‘ফেলো কড়ি মাখো তেল!’ এ ধারা আগেও ছিল। এখন প্রকটভাবে প্রাসঙ্গিক এ প্রবচন। ভাবলে একটু হলেও তো অবাক হতে হয়, একটি রেস্তোরাঁ খুলতে এক ডজনের বেশি সরকারি দফতরে ধরনা দিতে হয় এবং সরকারি ১৩ সংস্থার লোকদের সমানে বাণিজ্যের অরাজকতা চলে। আর প্রয়োজনীয় কাজটি শিকেয় তোলা থাকে।
আর ঘটনা ঘটলেই তা আড়াল করার কৌশল হিসেবে অন্য রকম দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়। বেইলি রোডের রেস্তোরাঁয় আগুনের ঘটনা এবং ৪৬ জন পুড়ে অঙ্গার না হলে কি এ বিষয়টি সামনে আসত? উত্তর নেতিবাচক। আর ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় রাজধানীর ধানমন্ডির একটি ১৪ তলা ভবনের ১৩ রেস্তোরাঁকেন্দ্রিক গৃহীত ব্যবস্থা থেকে কি দিবালোকের মতো স্পষ্ট হয়নি, কাদের দিয়ে চলছে প্রশাসন ও সরকার! বেইলি রোডের রেস্তোরাঁর ঘটনাকে কেন্দ্র করে সরকারি সংস্থাগুলোর দৈন্যতা, অসততা এবং অভ্যন্তরীণ ঘায়ের ছবিকেও ছাড়িয়ে গেছে ধানমন্ডির এক ভবনে বিরাজমান ১৩ রেস্তোরাঁ গড়ে ওঠা এবং বেইলি রোডে অগ্নিকান্ডের পর সরকারের গৃহীত ব্যবস্থা।
যেভাবে রেস্তোরাঁর ভিতরে ভাঙচুর করা হয়েছে তাতে অনেকের মনেই প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, সরকার এবং মাস্তানের মধ্যে পার্থক্য কতটা? আর দায়িত্বরত ম্যাজিস্ট্রেটের উচ্চারণ ও বডি ল্যাংগুয়েজ তো এক কথায় বলতে হয়, ‘মাশা আল্লাহ!’ আর রেস্তোরাঁ ব্যবসা নাশের ধারা এখনতক পুরো রাজধানীতেই সম্প্রসারিত হয়েছে। যেন উল্লুক ঢুকে পড়েছে লোকালয়ে।
সরকারি অর্গানগুলো  দুর্নীতিমুক্ত করা প্রয়োজন
অনেকেই বলেন, এভাবে তো একটি দেশ চলতে পারে না! এর অবসান হওয়া প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে অভিযোগ সরকারি অর্গানগুলোর দিকে। এগুলোতে ফ্রিস্টাইল দুর্নীতির চলছে বলে ঢালাও অভিযোগ রয়েছে। এ অবসান সময়ের দাবি। যেমন অবসান হয়েছে, শক্তি প্রয়োগের বিরোধিতার রাজনীতির ধারা।
এক সময় স্বীকৃত বিষয় ছিল বিরোধী দল মানেই প্রকাশ্যে যা কিছু করার অধিকারী। তা হোক রাস্তা বন্ধ অথবা মানুষ হত্যা। আগুনে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করলেও বিরোধী দল পার পেয়েছে। অতীতে প্রচলিত ধারণা ছিল বিরোধী দল মানুষের গলা কাটলে তা ‘বিপ্লব’। আর পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে সরকার কারও হাঁটুতে বাড়ি দিলে তা নির্যাতন। বলাবাহুল্য, সেই দিনগুলোতে সরকার দুর্বল ছিল। আর সরকারের দুর্বলতাই হচ্ছে বিরোধী দলের বাহাদুরির উৎস। কিন্তু কালের পরিক্রমায় সেই অবস্থা বদলে গেছে। এখন সরকার সবল। সরকারের ক্ষমতা ক্রম বর্ধমান।  ক্ষমতা বৃদ্ধির এ ধারাকে সরকারি অর্গানগুলোকে দুর্নীতিমুক্ত করার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা প্রয়োজন। যেমন করেছিলেন বরিশাল সিটির মেয়র থাকাকালে সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। বিসিসির মতো দুর্নীতিতে আকন্ঠ নিমজ্জিত একটি সংস্থাকে শুদ্ধ ধারায় এনে সাদিক আবদুল্লাহ প্রমান করেগেছেন, চাইলে অনেক কিছুই সম্ভবব।
এরকম উদাহরণ আরও বেশ কিছু আছে। কিন্তু এগুলো ব্যতিক্রম। মূল প্রবণতায় সরকারের অর্গানগুলো দুর্নীতিগ্রস্ত। এ নগ্ন বাস্তবতা রেস্তোরাঁ কেন্দ্রিক ঘটনাবলী থেকে বেশ স্পষ্ট হয়েছে। কে জানে, এ দিগম্বর দশা আড়াল করার জন্যই রেস্তোরাঁকেন্দ্রিক তৎপরতা চালানো হয়েছে কি না। আসলে একটি সভ্য দুনিয়ায় এ ধরনের কার্যক্রম চলতে পারে না। বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, বিকাশমান দেশের রেস্তোরাঁ খাতে ৩০ লাখ কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত এবং এদের ৯৫ ভাগ কর্মী অদক্ষ। এ খাত অন্য পক্ষের হাতে তুলে দেওয়ার খেলা চলছে কি না তাও কিন্তু ভাবনার বিষয়।
চিনির গুদামের আগুনকে দেখা হবে কোন দৃষ্টিকোণে
এ ব্যাপারে কোনোই সংশয় নেই, রেস্তোরাঁগুলো যথাযথভাবে পরিচালিত হচ্ছে না। যার চরম মূল্য দিতে হয়েছে বেইলি রোডের ২৯ ফেব্রুয়ারি। এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রামে এস আলম গ্রুপের চিনির গুদামের আগুনকে কোন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা হবে? নাকি কেবল ফাঁসি হবে চিকন আলীর।
বেইলি রোডে রেস্তোরাঁয় আদম সন্তান পুড়ে মরেছে আর এস আলমের চিনির গুদামে যা পুড়েছে তা কিন্তু ডলার দিয়ে দেশে আনা হয়েছে। মানুষের জীবনের সঙ্গে অন্যকিছুর তুলনা হয় না। কিন্তু সংকটের সময় ডলারের বিষয়টিও তো বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন। আর পোড়া চিনির বর্জ্যে কর্ণফুলী নদী এবং পরিবেশের যে সর্বনাশ হয়েছে তা-ও তো বিবেচনায় নেওয়া জরুরি। রাষ্ট্রের খতিয়ে দেখা প্রয়োজন, এস আলমের চিনির গুদামে কি যথাযথ সতর্কতা গ্রহণ করা হয়েছিল? এটা না করা হলে জাতির কাছে অন্য মেসেস যাবে। এতে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ্ন হবে চরমভাবে।
আরেকটি প্রশ্ন কিন্তু প্রকট হয়েছে, অপরিশোধিত চিনির মতো তীব্র মাত্রার দাহ্য বস্তুতে ভয়াবহ আগুন নেভাতে পানির ব্যবহার ফায়ার সার্ভিসের কোন ধরনের সক্ষমতার দৃষ্টান্ত? তাহলে কি সরকারি এ সংস্থাটি পাবলিককে হাই কোর্ট দেখানোর কৌশল হিসেবে পাটগাছ কাটার সক্ষমতা নিয়ে বটগাছ কাটার কসরত করে যাছে! আরও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, এ রেস্তোরাঁ এবং এস আলমের চিনির গুদামে নজর রাখার জন্য সরকারের যে সংস্থাগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দায়িত্ব পালন করেছেন তাদেরকে কেন আইনের আওতায় আনা হবে না? কে জবাব দেবে!
# বাংলাদেশ প্রতিদিন-এ প্রকাশিত, ২১ মার্চ  ২০২৪, শিরোনাম “আগুন রহস্য : যেসব প্রশ্ন জনমন “

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

Most Popular

বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা পাচারের চেষ্টা, বিমানে ওঠার সময় আটক ১

দখিনের সময় ডেস্ক: চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রাসহ মোহাম্মদ কায়সার হামিদ নামে বিদেশগামী এক যাত্রীকে আটক করা হয়েছে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল)...

কঠিন বাস্তবতায় বিএনপি

বাঁচতে হলে পানি পান করতেই হবে। এটি সব প্রাণীর জন্য সত্য। জীবজগৎ পানিনির্ভর। পানি ছাড়া পৃথিবী অচল। পানির প্রয়োজন সবার। তবে এ প্রয়োজনের মাত্রা...

দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

দখিনের সময় ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করার পাশাপাশি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য আওয়ামী...

গাজা নীতির বিরোধিতা করে মার্কিন পররাষ্ট্র মুখপাত্রের পদত্যাগ

দখিনের সময় ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রের গাজা নীতির বিরোধিতা করে পদত্যাগ করেছেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আরবি ভাষার মুখপাত্র হালা রাহারিত। বৃহস্পতিবার(২৫ ‍এপ্রিল) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম লিঙ্কডইনে এক পোস্টে...

Recent Comments