দখিনের সময় ডেস্ক:
ঢাকা-৫ আসনের দনিয়া কলেজ কেন্দ্রে মহিলাদের একটি বুথে ঢোকার সময় বেশ জড়তা ছিল চৈতি সাহার। তবে ভোট দিয়ে আসার পর খুশিতে আত্মহারা তিনি। তার এ রকম খুশির কারণ প্রথমবারের মতো ভোট দিতে পেরেছেন। মাস্টার্স পরীক্ষা দেওয়া চৈতি ভোটার হয়েছেন অনেক আগেই। সুযোগ আসেনি ভোট দেওয়ার।
ইন্দ্রজিৎ কুমার ঘোষ বলেন, প্রথমে বেশ জড়তা কাজ করছিল। বুঝতে পারিনি কীভাবে ভোট দেব। প্রথম ভোট দেব জানতে পেরে তারাই (পোলিং অফিসার) আমাকে কীভাবে সিল মারব, কীভাবে ভাঁজ করব সব দেখিয়ে দেন। তারপর সিল মারতে গিয়ে বেশ নার্ভাস হয়ে পড়েছিলাম। সবকিছু ঠিকঠাকমতো হওয়ার পর নার্ভাস ভাবটা কেটে যায়। তখন মনের মাঝে অন্য রকম আনন্দ কাজ করতে থাকে। ছোটবেলা দেখতাম বাবা-মা ভোট দিতে যাচ্ছেন। তখন আমারও ইচ্ছে করত ভোট দিতে। এবার ভোট দেওয়ার পর মনে হচ্ছে আমিও বাবা-মায়ের মতো হয়ে গেছি।