স্টাফ রিপোর্টার:
ই-সিগারেটের ক্ষতি ভয়াবহ। অনেক দেশ বা এলাকায় এটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ই-সিগারেট বা ভেপিংয়ের মধ্যে যেসব রাসায়নিক বের হয়, সেটি তামাকের চেয়েও বেশি ক্ষতিকর। ই-সিগারেট এরই মধ্যে সহজলভ্য হয়েগেছে। এটি অনেক মানুষকে আকৃষ্ট করছে। বিশেষ করে উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানদের।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এক ঘোষণায় বলেছে, ই-সিগারেট প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো যেনো পণ্য বিক্রির ব্যাপারে প্রচারণা চালাতে না পারে। কিন্তু মাদক মাফিয়া চক্র ভিন্ন ও অধিকতর কার্যকর কৌশলে ই-সিগারেটের প্রচারণা চালাচ্ছে।
এই সিগারেটের ভেতরে নিকোটিন, প্রোপাইলিন গ্লাইকল অথবা ভেজিটেবল গ্লিসারিন এবং সুগন্ধী মিশ্রিত থাকে। ই-সিগারেট বা ভেপিং নিয়ে এখনো কোন আইনি ব্যবস্থা নেই। অনেক তরুণ-যুবক এতে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে। অনেক গবেষণায় বলা হচ্ছে, এখানেও যে রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়, সেটা ফুসফুসের রোগের কারণ হতে পারে। অনেক দেশে এটা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, যেহেতু ই-সিগারেটের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি রয়েছে, তাই এখনই এটার আমদানি বা বিক্রির ব্যাপারে নিয়ন্ত্রণ বা নিষিদ্ধ করার পদক্ষেপ নেয়া প্রযোজন।’
Post Views:
71