কোচিং সেন্টারে শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়ন

দখিনের সময় ডেস্ক:

কোচিং সেন্টারে শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের ঘটনা ঘটেছে। কোচিং সেন্টারের নাম মৌচাক ক্যাডেট কেয়ার কোচিং সেন্টার। এ ঘটনায় শিক্ষক কাজী জামাল উদ্দিন আহম্মেদকে গ্রেফতার করেছে পুরিশ। তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার(৬ ফিব্রুয়ারী) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ইয়াসমিরা আরা এ আদেশ দেন।

অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত শনিবার বিকেলে একজন ঢাকার মৌচাক মার্কেট এলাকা থেকে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ নম্বরে ফোন করেন। তিনি জানান তার কিশোরী মেয়ে মৌচাক মার্কেটের কাছে ক্যাডেট কেয়ার কোচিং সেন্টারের আবাসিক শিক্ষার্থী। গত বছরের ডিসেম্বরে তার মেয়েকে তিনি সেখানে ভর্তি করান। কয়েকদিন আগে মেয়েটি আবাসিক ওই কোচিং সেন্টার থেকে বাসায় ফেরে। এরপর আর সে কোচিং সেন্টারে যেতে চাচ্ছিল না, পরে তার মায়ের কাছে শিক্ষকের যৌন হয়রানির কথা জানায়।

শিক্ষার্থীর মা অন্য কয়েকজন অভিভাবকের সঙ্গে কথা বলেন। তারাও কোচিং সেন্টারটির হেড টিচারের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের যৌন হয়রানির অভিযোগ করেন। এরপর তিনি আরও কয়েকজন অভিভাবক গত শনিবার বিকেলে মৌচাক কোচিং সেন্টারে অবস্থান করে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে আইনি সহায়তা চান। পরে রমনা থানা পুলিশের একটি সেখানে গিয়ে ওই শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় এক শিক্ষার্থীর বাবা মামলা করেন।